শিরোনাম

South east bank ad

রাজনৈতিক বাঁধা ডিঙিয়ে সমাজসেবায় নাগরপুরে স্বপনের অনন্য দৃষ্টান্ত

 প্রকাশ: ০১ মার্চ ২০২২, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   অটোমোবাইল

মোঃ আবু জুবায়ের উজ্জল, (টাঙ্গাইল):

রাজনৈতিক বাঁধা ডিঙিয়ে সমাজসেবার মাধ্যমে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শরিফুল ইসলাম স্বপন। তিনি টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কৃতি সন্তান ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) ঢাকা উত্তরের আহ্বায়ক।

বৈশ্বক মহামারী করোনাকালে হতদরিদ্রদের মাঝে আর্থিক ও খাদ্য সামগ্রী সহায়তা দিয়ে তিনি এলাকায় সাধারণের কাছে প্রসংসায় কুড়িয়েছেন।

স্থানীয় জানান, শরিফুল ইসলাম স্বপন একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান। তিনি বিপদের সময় নিয়মিত জনগণের পাশে থেকে সার্বিক সহযোগিতা করে চলেছেন। তার সহায়তায় অনেক দরিদ্র পরিবার ও পরিবারের সন্তান স্বাবলম্বি হয়েছেন।

শুধু উপকারভোগীরা নয় তার কর্মতৎপরাতায় নাগরপুরবাসী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পাওয়ার আহ্বায়ন জানিয়েছেন। সংসদ সদস্য হলে সাধারণ মানুষ তার কাছে পৌঁছাতে পারবে এমনটাই দাবী এলাকাবাসীর।

স্থানীয়রা আরো জানান, নাগরপুরে হতদরিদ্র, দিনমজুর, কৃষক, শ্রমিক, বিধবা নারীসহ নিম্ন আয়ের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে খাদ্য ও আর্থিক সহায়তা করে আসছে স্বপন। শুধু করোনাকালীন সময়ে নয় তিনি ছাত্র জীবন থেকেই নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতা করে আসছেন।

স্থানীয় বাসিন্দা সুমন, শামীম, নাজিম, আরিফ বিল্লাহ, হাতেম আলী, আবুল কাশেমসহ এলাকার অনেকেই জানান, জনপ্রতিনিধি তো এমনই হওয়া উচিত যিনি জনকল্যাণ সেবামূলক কাজ করেন। এরকম একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে পাওয়া গেলে সাধারণ মানুষের উপকার হত। নিজেকে সাধারণ মানুষের সেবায় বিলিয়ে দেবেন।

তিনি যখন নাগপুর নিজ এলাকায় আসেন তখন আশেপাশের লোক তার বাড়ীতে আর্থিক সহায়তার জন্য ভীড় করেন। থেমে নেই নাগরপুরের কৃর্তি সন্তান শরিফুল ইসলাম স্বপন। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে জনদরদী।

স্থানীয়রা আরও জানান, যে ব্যক্তি সব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। তারা মনে করেন অনেক বাঁধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে থাকেন। শরিফুল ইসলাম স্বপনকে আমাদের নাগরপুরের সংসদ সদস্য হিসাবে দেখতে চাই।

শরিফুল ইসলাম স্বপন বলেন, আমি জনপ্রতিনিধি হই বা না হই। আমি আজীবন মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই। যদিও আমি রাজনৈতিভাবে বাঁধার সম্মুখীন হয়ে আসছি। তারপরেও জনগণ চাইলে বা আমি সুযোগ পেলে নাগরপুরের চরাঞ্চলসহ অবহেলিত এলাকাগুলোকে অবকাঠামোগত উন্নয়নে সর্বাত্মক চেষ্টা করবো।

প্রসঙ্গত, তিনি নাগরপুর উপজেলার ভাররা ইউনিয়নের শাহাজানী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৭০ সালে জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর পিতা ডা. মো.শফী উদ্দীন মাতা হাছনা হেনা ।

তিনি খাস শাহাজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শুরু করে পরে বিন্দুবাসিনী সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬ সালে এসএসসি, সরকারী মাওলানা মোহাম্মদ আলী কলেজ কাগমারী থেকে ১৯৮৮ সালে এইচএসসি ও ঢাকা সরকারি তিতুমীর কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন।

কর্মজীবনে তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। সংসার জীবনে তার স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছেন। বড় সন্তান শাকিলা আনজুম তানহা ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্রী ও ছেলে আল্ভি ইয়াছির তৌসিফ নর্থসাউথ ইউনিভাসিটিতে অধ্যয়ণরত।

BBS cable ad

অটোমোবাইল এর আরও খবর: