‘সেকেন্ড হোম’ কনসেপ্ট উন্মোচন করলো সিপিডিএল
‘সেকেন্ড হোম’ কনসেপ্টটি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় এবং সুপরিচিত হলেও চট্টগ্রামের জন্য এটি নতুন। সেকেন্ড হোম হচ্ছে একটি স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট, যা ওকেশনাল হোম বা ওয়ার্কিং হোম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। আবাসন খাতে ইনোভেটিভ আইডিয়ার পথিকৃত সিপিডিএল প্রবর্তন করেছে সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়া ‘সেকেন্ড হোম’ শিরোনামে আরো একটি নতুন কনসেপ্ট। এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ফয়’স লেক রোডস্থ ‘দ্যা গ্যালেরিয়া’-তে এই কনসেপ্ট এর যাত্রা শুরু হয়েছে।
দ্যা গ্যালেরিয়া ‘সেকেন্ড হোম’ চট্টগ্রামের প্রথম এবং সিডিএ অনুমোদিত একমাত্র স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প। ইতোমধ্যে ১৮ তলা বিশিষ্ট এই প্রকল্পের কাঠামোগত কাজ শেষ হয়েছে। বিভিন্ন সাইজের ১০০টি ফুল ফার্নিশড স্টুডিও এবং স্যুইটস সম্বলিত সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়া’তে রয়েছে বিজনেস সেন্টার, ইনফিনিটি সুইমিং পুল, কফি লাউঞ্জ, ইনডোর গেমিং, ক্লাব হাউজ এবং কিড’স জোন, রুফটপ ক্যাফেসহ বিলাসবহুল সব সুযোগ সুবিধা। শিগগির প্রকল্পটি চট্টগ্রামের তথা বাংলাদেশের লোকাল এবং এনআরবি গ্রাহকদের জন্য বিশেষ প্যাকেজের মাধ্যমে বিক্রয়ের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স (সিসিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম, ডিরেক্টর এ কে এম আকতার হোসেন, এস এম আবু তৈয়ব, মো. রাকিবুর রহমান, সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, জহিরুল ইসলাম চৌধুরী, দৈনিক আজাদী’র ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেক এবং সিপিডিএল পরিবারের সদস্যরা।
এসব স্টুডিও এবং স্যুইটস থেকে পশ্চিমে অবলোকিত হয় বিস্তীর্ণ জলরাশির বঙ্গোপসাগর, বন্দরের বর্ণিল আলোকসজ্জার দেখা মিলবে দক্ষিণে, উত্তরে রয়েছে ঐতিহাসিক ফয়’স লেক এবং নৈসর্গিক পাহাড়ের সমারোহ এবং পূর্বে রয়েছে পুরো শহরের মনোমুগ্ধকর ল্যান্ডস্কেপ। এসব দৃশ্যপট সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়াকে করে তুলেছে অনন্য।
সিপিডিএলের এ ধরনের নিত্য নতুন আইডিয়ার প্রশংসা করে চট্টগ্রাম চেম্বার প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম বলেন, সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়া সেকেন্ড হোম যৌক্তিকভাবেই বাংলাদেশের প্রপার্টি মার্কেটে একটি বিরাট বৈচিত্র্য আনতে সক্ষম হবে।