বাজার সিন্ডিকেট থেকে মুক্তি মিলবে সাতদিনে, নতুন বিপণন কৌশল
দেশে চলমান দ্রব্যমূল্যের অস্থিরতা মোকাবিলায় নতুন একটি বিপণন কৌশল উদ্ভাবন করেছেন সরকারের এক যুগ্ম সচিব, যার মাধ্যমে সাতদিনে বাজার সিন্ডিকেট থেকে মিলবে মুক্তি। এর ফলে বাজারে পণ্যের অযৌক্তিক দাম নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে বলে দাবি করা হয়েছে।
নতুন এ বিপণন কৌশল বাস্তবায়নে এরই মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
উদ্ভাবন মোংলা বন্দরের সদস্য ও যুগ্ম সচিব কাজী আবেদ হোসেন জানান, এই মডেলের আওতায় সরকারকে বাড়তি অর্থ বা জনবল ব্যয়ের প্রয়োজন হবে না, বরং স্থানীয় কমিটিগুলোর মাধ্যমে নিশ্চিত হবে কার্যকরী জবাবদিহিতা। নতুন এই কৌশলটি বাজারের অযৌক্তিক দামের চাপ থেকে ভোক্তাকে স্বস্তি দিতে পারে।
অর্থনীতিবিদরা এর পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন। তবে কার্যকারিতা যাচাইয়ের প্রয়োজন রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তারা।
আবেদ হোসেন জানান, নতুন মডেলের আওতায় প্রতিটি উপজেলায় দুটি কমিটি গঠন করা হবে। প্রথম কমিটিতে থাকবেন সরকারি কর্মকর্তা, কৃষক, হাটের সভাপতি ও সম্পাদক, আর দ্বিতীয় কমিটিতে থাকবেন উপজেলা প্রশাসন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সরকারের নজরদারিতে থাকা পণ্যগুলো নির্ধারণ করবে এবং সরকারি কর্মকর্তারা স্থানীয় হাট থেকে মূল্য সংগ্রহ করবেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করে তা বাজারে প্রদর্শন করা হবে।
মডেলটি অনুসরণ করলে ৭ দিনের মধ্যে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব, দাবি করেছেন আবেদ হোসেন। জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের বাজার থেকেও পণ্যমূল্য সংগ্রহ করে সেগুলোর ভিত্তিতে গড়মূল্য নির্ধারণ করা হবে। এভাবে ৬৪ জেলায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
সরকারি নথি বলছে, কিশোরগঞ্জের মোহনগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় এ কৌশল সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেছেন, বাজার অর্থনীতির মূলমন্ত্রের বাইরে গিয়ে কাজ করা যেতেই পারে, তবে এর কার্যকারিতা যাচাই করতে হবে।
নতুন এই বিপণন কৌশলটি বাজারের অস্থিরতা কমাতে ও ভোক্তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
নতুন এ বিপণন কৌশল বাস্তবায়নে এরই মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
উদ্ভাবন মোংলা বন্দরের সদস্য ও যুগ্ম সচিব কাজী আবেদ হোসেন জানান, এই মডেলের আওতায় সরকারকে বাড়তি অর্থ বা জনবল ব্যয়ের প্রয়োজন হবে না, বরং স্থানীয় কমিটিগুলোর মাধ্যমে নিশ্চিত হবে কার্যকরী জবাবদিহিতা। নতুন এই কৌশলটি বাজারের অযৌক্তিক দামের চাপ থেকে ভোক্তাকে স্বস্তি দিতে পারে।
অর্থনীতিবিদরা এর পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন। তবে কার্যকারিতা যাচাইয়ের প্রয়োজন রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তারা।
আবেদ হোসেন জানান, নতুন মডেলের আওতায় প্রতিটি উপজেলায় দুটি কমিটি গঠন করা হবে। প্রথম কমিটিতে থাকবেন সরকারি কর্মকর্তা, কৃষক, হাটের সভাপতি ও সম্পাদক, আর দ্বিতীয় কমিটিতে থাকবেন উপজেলা প্রশাসন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সরকারের নজরদারিতে থাকা পণ্যগুলো নির্ধারণ করবে এবং সরকারি কর্মকর্তারা স্থানীয় হাট থেকে মূল্য সংগ্রহ করবেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করে তা বাজারে প্রদর্শন করা হবে।
মডেলটি অনুসরণ করলে ৭ দিনের মধ্যে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব, দাবি করেছেন আবেদ হোসেন। জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের বাজার থেকেও পণ্যমূল্য সংগ্রহ করে সেগুলোর ভিত্তিতে গড়মূল্য নির্ধারণ করা হবে। এভাবে ৬৪ জেলায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
সরকারি নথি বলছে, কিশোরগঞ্জের মোহনগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় এ কৌশল সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেছেন, বাজার অর্থনীতির মূলমন্ত্রের বাইরে গিয়ে কাজ করা যেতেই পারে, তবে এর কার্যকারিতা যাচাই করতে হবে।
নতুন এই বিপণন কৌশলটি বাজারের অস্থিরতা কমাতে ও ভোক্তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।