এফবিসিসিআই'র পোর্টস অ্যান্ড শিপিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির ১ম সভার আলোচনা
বিডিএফএন টোয়েন্টিফোর.কম
এফবিসিসিআই'র পোর্টস অ্যান্ড শিপিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির ১ম সভার আলোচনায় নিম্নোক্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরি।
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানো জরুরী। কারণ চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়লে দেশে ব্যবসার করার খরচ অন্তত ৫ শতাংশ কমানো সম্ভব।
পাশাপাশি বিদেশি উদ্যোক্তাদেরও দেশে বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে এমন উদ্যোগ। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরসহ দেশের অন্যান্য অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে পুরোদমে উৎপাদন শুরু হলে চট্টগ্রাম বন্দরের ওপর চাপ কয়েকগুণ বাড়বে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর দিকে নজর দেয়া সময়ের দাবি।
বর্তমানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পণ্যবাহী যানের গতি ঘন্টায় ৪০ কিলোমিটার। এই গতি দ্বিগুণ করা সম্ভব হলে রপ্তানিখাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা প্রায় ৬ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব।
আবার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি করা রাসায়নিক খালাসের আগে আলাদাভাবে পরীক্ষা করাতে হয়। অথচ, চট্টগ্রাম কাস্টমসে পর্যাপ্ত পরীক্ষাগার নেই। এ পরীক্ষা করাতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগে। মূলতবন্দরসংক্রান্ত এসব ধরণের সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া জরুরী।
এজন্য বন্দরকেন্দ্রীক সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী সমাধান বের করতে পোর্টস অ্যান্ড শিপিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটিকে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে।