এনভয় টেক্সটাইলসের ফ্যাব্রিকস রফতানি বেড়েছে ৪২ শতাংশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেড চলতি ২০২৪-২৫ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) ৭৩১ কোটি ৯৬ লাখ টাকার ফ্যাব্রিকস রফতানি করেছে। আগের হিসাব বছরে কোম্পানিটি ৫১৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকার ফ্যাব্রিকস রফতানি করেছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ফ্যাব্রিকস রফতানি বেড়েছে ৪২ দশমিক ২৬ শতাংশ। কোম্পানিটির চলতি ২০২৪-২৫ হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যানুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে এনভয় টেক্সটাইলসের আয় হয়েছে ৮৯৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এ সময়ে কোম্পানিটি ফ্যাব্রিকস রফতানি করে আয় করেছে ৭৩১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এছাড়া কটন ইয়ার্ন রফতানি করে ১৬১ কোটি ৩৭ লাখ ও ডাইড ইয়ার্ন রফতানি করে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা আয় করেছে। ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ৬৯০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) এনভয় টেক্সটাইলসের আয় হয়েছে ৪৫৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা, আগের হিসাব বছরের একই প্রান্তিকে যা ছিল ৩৭৬ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে এনভয় টেক্সটাইলসের কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে একই সময়ে যা ছিল ৮০ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫৩ টাকা ৫১ পয়সায়।
সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৯৫ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৫১ টাকা ৯৩ পয়সায়।
এর আগে ২০২২-২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৮ টাকা ৫৭ পয়সায়, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩৮ টাকা ২১ পয়সা।
এনভয় টেক্সটাইলসের পর্ষদ ২০২১-২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা করেছে। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৫৬ পয়সা।
৩০ জুন ২০২২ শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩৮ টাকা ২১ পয়সায়, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩৭ টাকা ৭৯ পয়সা।
এনভয় টেক্সটাইলসের সার্ভিলেন্স রেটিং দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ ওয়ান’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৪ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন, ব্যাংক দায় পরিস্থিতি এবং রেটিং ঘোষণার দিন পর্যন্ত প্রাসঙ্গিক অন্যান্য পরিমাণগত ও গুণগত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)।
২০১২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনভয় টেক্সটাইলসের অনুমোদিত মূলধন ৪৭৫ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১৬৭ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৪০৪ কোটি ২১ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩৪ হাজার ৭৬৭। এর মধ্যে ৬৫ দশমিক ১৮ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৬ দশমিক ২০, বিদেশী বিনিয়োগকারী দশমিক শূন্য ৬ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
তথ্যানুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে এনভয় টেক্সটাইলসের আয় হয়েছে ৮৯৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এ সময়ে কোম্পানিটি ফ্যাব্রিকস রফতানি করে আয় করেছে ৭৩১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এছাড়া কটন ইয়ার্ন রফতানি করে ১৬১ কোটি ৩৭ লাখ ও ডাইড ইয়ার্ন রফতানি করে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা আয় করেছে। ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ৬৯০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।
চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) এনভয় টেক্সটাইলসের আয় হয়েছে ৪৫৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা, আগের হিসাব বছরের একই প্রান্তিকে যা ছিল ৩৭৬ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে এনভয় টেক্সটাইলসের কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে একই সময়ে যা ছিল ৮০ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫৩ টাকা ৫১ পয়সায়।
সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৯৫ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৫১ টাকা ৯৩ পয়সায়।
এর আগে ২০২২-২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ৯৯ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৮ টাকা ৫৭ পয়সায়, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩৮ টাকা ২১ পয়সা।
এনভয় টেক্সটাইলসের পর্ষদ ২০২১-২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা করেছে। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৫৬ পয়সা।
৩০ জুন ২০২২ শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩৮ টাকা ২১ পয়সায়, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩৭ টাকা ৭৯ পয়সা।
এনভয় টেক্সটাইলসের সার্ভিলেন্স রেটিং দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ ওয়ান’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৪ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত প্রতিবেদন, ব্যাংক দায় পরিস্থিতি এবং রেটিং ঘোষণার দিন পর্যন্ত প্রাসঙ্গিক অন্যান্য পরিমাণগত ও গুণগত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)।
২০১২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনভয় টেক্সটাইলসের অনুমোদিত মূলধন ৪৭৫ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১৬৭ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৪০৪ কোটি ২১ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১৬ কোটি ৭৭ লাখ ৩৪ হাজার ৭৬৭। এর মধ্যে ৬৫ দশমিক ১৮ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৬ দশমিক ২০, বিদেশী বিনিয়োগকারী দশমিক শূন্য ৬ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
