South east bank ad

সার্চ কমিটির কাছে তিন শতাধিক নাম প্রস্তাব

 প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২২, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   নির্বাচন কমিশন

বিডিএফএন টোয়েন্টিফোর.কম

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন ও ব্যক্তির কাছ থেকে তিন শতাধিক নাম পেয়েছে সার্চ কমিটি।

আজ শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সার্চ কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক শেষে এ কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, আজ দুটি বৈঠকে বিশিষ্টজনদের সঙ্গে প্রায় ৩ ঘণ্টার মতো আলোচনা হয়েছে। প্রথম গ্রুপে ছিলেন ১৪ জন, পরের গ্রুপে ছিলেন ১১ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি। ওনারা বেশ কিছু সাজেশন দিয়েছেন। সবারই মূল বক্তব্য হলো এমন একটা নির্বাচন কমিশন সিলেক্ট করা যাতে সবার আস্থাভাজন হয় এবং ভালো একটা নির্বাচনের জন্য তারা পদক্ষেপ নিতে পারেন। তাদের সাজেশনগুলো নোট করা হয়েছে। আগামীকাল বিকেল চারটার পর বৈঠকে বসে ওনাদের সাজেশনগুলো নিয়ে সার্চ কমিটি বিস্তারিত আলোচনা করবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে ১৩৬ জন, পেশাজীবীদের কাছ থেকে ৪০ জন, ব্যক্তিগতভাবে ৩৪ জন এবং বিভিন্ন ই-মেইলের মাধ্যমে ৯৯ জনের নাম পেয়েছে সার্চ কমিটি। সব মিলিয়ে ৩২৯ জনের নাম পাওয়া গেছে (যদিও তার মুখে বলা সংখ্যাগুলো যোগ করলে ৩০৯ জন হয়)। সার্চ কমিটি আবার যখন বসবে তখন এই নামগুলো দেখবে। এক নাম হয়তো চার-পাঁচবার আসতে পারে। সেগুলো বিশ্লেষণ করলে প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে।

নামগুলো প্রকাশ করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কমিটি যখন বৈঠকে বসবে তখন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রস্তাব অনুযায়ী বিএনপিকে ডাকা হবে কি না, এ বিষয়ে তিনি বলেন, এটা ওনার একটা সাজেশন। আরো একাধিক ব্যক্তি এ প্রস্তাব দিয়েছেন। কালকের মিটিংয়ে এটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কালকের মিটিংয়ের পর অনেকটাই ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

এদিকে বৈঠকে অংশ নেওয়া শেষে জাফরুল্লাহ চৌধুরী জানান, সার্চ কমিটির কাছে আটজনের নাম প্রস্তাব করেছেন তিনি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জেনারেল সাখাওয়াত হোসনের নাম প্রস্তাব করেছেন জাফরুল্লাহ। আর নির্বাচন কমিশনার হিসেবে সাবেক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, সুজনের বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভুইয়া, সাবেক সচিব শওকাত আলী, খালেদ শামস, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল ও সাবেক আইন সচিব কাজী হাবিবুল আউয়ালের নাম প্রস্তাব করেছেন তিনি।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার পর সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স রুমে সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনার হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলো যেসব নাম জমা দিয়েছে সার্চ কমিটিকে তা প্রকাশ করতে বলেছি। নামগুলো প্রকাশ করলে জানা যাবে আসলেই রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কি না।

তিনি বলেন, সার্চ কমিটি আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। তারা বলেছেন, আমাদের কথাগুলো রেকর্ড করা হয়েছে, পরে তারা আবারও শুনবেন এসব বক্তব্য।

বৈঠক থেকে বেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘সার্চ কমিটির সদস্যরা আমাদের সবার কথা মন দিয়ে শুনেছেন। আমাদের সবার একটা বিষয়েই জোর ছিল, আগের কোনো সরকারের বিশেষ সুবিধাভোগীরা যেন নতুন নির্বাচন কমিশনে সুযোগ না পায়।

তিনি বলেন, যারা রিটায়ার্ড করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সরাসরি, তারা যেন কোনোভাবেই কমিটির সুপারিশে না আসে। যাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সম্পর্ক আছে তারা যেন সুপারিশে না আসে, এ বিষয়টি বলেছি।প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন ও ব্যক্তির কাছ থেকে তিন শতাধিক নাম পেয়েছে সার্চ কমিটি।

আজ শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সার্চ কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক শেষে এ কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, আজ দুটি বৈঠকে বিশিষ্টজনদের সঙ্গে প্রায় ৩ ঘণ্টার মতো আলোচনা হয়েছে। প্রথম গ্রুপে ছিলেন ১৪ জন, পরের গ্রুপে ছিলেন ১১ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি। ওনারা বেশ কিছু সাজেশন দিয়েছেন। সবারই মূল বক্তব্য হলো এমন একটা নির্বাচন কমিশন সিলেক্ট করা যাতে সবার আস্থাভাজন হয় এবং ভালো একটা নির্বাচনের জন্য তারা পদক্ষেপ নিতে পারেন। তাদের সাজেশনগুলো নোট করা হয়েছে। আগামীকাল বিকেল চারটার পর বৈঠকে বসে ওনাদের সাজেশনগুলো নিয়ে সার্চ কমিটি বিস্তারিত আলোচনা করবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে ১৩৬ জন, পেশাজীবীদের কাছ থেকে ৪০ জন, ব্যক্তিগতভাবে ৩৪ জন এবং বিভিন্ন ই-মেইলের মাধ্যমে ৯৯ জনের নাম পেয়েছে সার্চ কমিটি। সব মিলিয়ে ৩২৯ জনের নাম পাওয়া গেছে (যদিও তার মুখে বলা সংখ্যাগুলো যোগ করলে ৩০৯ জন হয়)। সার্চ কমিটি আবার যখন বসবে তখন এই নামগুলো দেখবে। এক নাম হয়তো চার-পাঁচবার আসতে পারে। সেগুলো বিশ্লেষণ করলে প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে।

নামগুলো প্রকাশ করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কমিটি যখন বৈঠকে বসবে তখন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রস্তাব অনুযায়ী বিএনপিকে ডাকা হবে কি না, এ বিষয়ে তিনি বলেন, এটা ওনার একটা সাজেশন। আরো একাধিক ব্যক্তি এ প্রস্তাব দিয়েছেন। কালকের মিটিংয়ে এটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কালকের মিটিংয়ের পর অনেকটাই ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

এদিকে বৈঠকে অংশ নেওয়া শেষে জাফরুল্লাহ চৌধুরী জানান, সার্চ কমিটির কাছে আটজনের নাম প্রস্তাব করেছেন তিনি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জেনারেল সাখাওয়াত হোসনের নাম প্রস্তাব করেছেন জাফরুল্লাহ। আর নির্বাচন কমিশনার হিসেবে সাবেক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, সুজনের বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভুইয়া, সাবেক সচিব শওকাত আলী, খালেদ শামস, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল ও সাবেক আইন সচিব কাজী হাবিবুল আউয়ালের নাম প্রস্তাব করেছেন তিনি।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার পর সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স রুমে সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনার হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলো যেসব নাম জমা দিয়েছে সার্চ কমিটিকে তা প্রকাশ করতে বলেছি। নামগুলো প্রকাশ করলে জানা যাবে আসলেই রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কি না।

তিনি বলেন, সার্চ কমিটি আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। তারা বলেছেন, আমাদের কথাগুলো রেকর্ড করা হয়েছে, পরে তারা আবারও শুনবেন এসব বক্তব্য।

বৈঠক থেকে বেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘সার্চ কমিটির সদস্যরা আমাদের সবার কথা মন দিয়ে শুনেছেন। আমাদের সবার একটা বিষয়েই জোর ছিল, আগের কোনো সরকারের বিশেষ সুবিধাভোগীরা যেন নতুন নির্বাচন কমিশনে সুযোগ না পায়।

তিনি বলেন, যারা রিটায়ার্ড করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সরাসরি, তারা যেন কোনোভাবেই কমিটির সুপারিশে না আসে। যাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সম্পর্ক আছে তারা যেন সুপারিশে না আসে, এ বিষয়টি বলেছি।

BBS cable ad

নির্বাচন কমিশন এর আরও খবর: