দক্ষিন আইচা ২০ শয্যা বিশিষ্ট সোদি হাসপাতাল চালু করতে প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আবেদন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দক্ষিন আইচা ২০ শয্যা বিশিষ্ট সোদী হাসপাতালটি চালু করে উপকূলীয় এলাকার ১০ লাখ লোকের প্রান বাঁচান।
১৯৯১ সালের প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড়ের পরে সৌদী সরকার ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার দক্ষিন আইচা ও কক্সবাজার উখিয়ায় ২ হাসপাতাল তৈরী করে। পরবতীতে বাংলাদেশ সরকারের কাছে হাসপাতাল হস্তান্তর করা হয়।বাংলাদেশ সরকার রেভিনিউ ক্ষাত থেকে জনবল নিয়োগ দিয়ে হাসপাতাল দুটি চালু করে। আধুনিক যন্ত্রপাতি অপারেশন থিয়েটার, এভ্যুলেন্স, জেনারেটর সহ অপারেশন করার সকল সরঞ্চাম ছিল।হাসপাতাল দুটির জনবলকে রাজস্ব ক্ষাতে নেওয়ার দাবী করে সরকারের কাছে দাবী করলে উখিয়ার হাসপাতালটি রাজস্ব ক্ষাতে নিলেও দক্ষিন আইচার হাসপাতালটি নেওয়া হয়নি। সাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের ঘাফিলতির কারনে হাসপাতারটির কোন ডাক্তার, নাস, কর্মচারী ঠিকমত বেতন ভাতা না পাওয়ায় কোন প্রকার চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে না এলাকার সাধারন লোকজনকে। কোটি কোটি টাকার অবকাটামো ও যন্ত্রপাতি দিন দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সুবিশাল ভবনটি এখন পরিত্যক্ত হয়ে পরে আছে।
১৯৯২ সালে সৈকত উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে ইয়াছিন মোহাম্মদ হাসপাতালের জমি দাতা আলী ফকির ও দলিল উদ্দিন মাষ্টার নিকট থেকে জমি দলিল নিয়ে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট ইয়াছিন মোহাম্মদ এর আকুল আবেদন, দক্ষিন আইচা সৌদী হাসপালটি রাজস্ব ক্ষাতে নিয়ে উপকূলীয় এলাকার ১০ লাখ লোকের চিকিৎসা সেবা প্রদান করার প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা কবেন প্রধানমন্ত্রী।
এ করোনাকালীন সময় এ হাসপাতালটি একটি আইসোলেসন সেন্টার করে উপকুল বাসীকে করোনা চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
(ইয়াছিন মোহাম্মদ, সাধারন সম্পাদক, কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা।)